
অনলাইন ডেস্ক : | রবিবার, ২৩ এপ্রিল ২০১৭ | প্রিন্ট | 647 বার পঠিত
কড়া নিরাপত্তার মধ্যে রোববার ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে প্রেসিডেন্ট নির্বাচন।
মাত্র তিনদিন আগেই দেশটিতে এক বন্দুকধারীর হামলায় এক পুলিশ সদস্য নিহত হওয়ার পর নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবারের সেই হামলার পর ফ্রান্সজুড়ে ৫০ হাজার পুলিশ এবং সাত হাজার সেনাসদস্য মোতায়েন করা হয় বলে বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
দেশটির পরবর্তী প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য নির্বাচনের প্রথম ধাপে ১১ জন প্রার্থী লড়াই করছেন। পশ্চিমা বিশ্বে সম্প্রতি অন্যান্য বেশ কিছু নির্বাচনের মত এটিও আলোচিত হচ্ছে, কারণ এখানেও উদারপন্থী নীতি এবং মূলধারার রাজনীতির প্রতি এক ধরনের চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়া হয়েছে।
শীর্ষ প্রার্থীদের মধ্যে উগ্র-বামপন্থী থেকে উগ্র-ডানপন্থী মতবাদের প্রার্থী রয়েছেন। প্রথম ধাপের ফলাফলে সবচেয়ে এগিয়ে থাকা দুজন প্রার্থীকে নিয়ে ১৫ দিন পর আবারো ভোট হবে।
১১ জন প্রার্থীর মধ্যে চারজন কিছুটা তুলনামূলকভাবে ভালো অবস্থানে রয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এরা হলেন- রক্ষণশীল প্রার্থী ফ্রাঁসোয়া ফিলন, উগ্র-ডানপন্থী মারি লে পেন, উদার মধ্যপন্থী ইমানুয়েল ম্যাক্রন এবং উগ্র-বামপন্থী জঁ-লুক মেলেশন।
প্রার্থীরা ফ্রান্সে অনেক বিতর্কের জন্ম দিয়েছেন। ইউরোপ, অভিবাসন এবং ফরাসী পরচিয় নিয়ে তাদের প্রত্যেকের চিন্তা-ভাবনা নাটকীয়ভাবে আলাদা। তবে ইস্যু হিসেবে সাধারণ ফরাসীদের কাছে অর্থনীতি এবং কর্মসংস্থান বেশি প্রাধান্য পাচ্ছে।
প্রসঙ্গত, ফ্রান্সে অন্যান্য অভিবাসীদের মত বাংলাদেশি অভিবাসীরা প্রথাগতভাবে বামপন্থীদেরই ভোট দেয়।
Posted ১:৫৯ অপরাহ্ণ | রবিবার, ২৩ এপ্রিল ২০১৭
America News Agency (ANA) | Payel