এ কে কাঞ্চন আব্বাস একজন স্বপ্ন জাগানিয়া মানুষ। লক্ষীপুর রামগতি উপজেলার প্রত্যান্ত অঞ্চলের প্রতিভাবান এই তরুণ স¦-প্রতিভায় উদ্ভাসিত স্বপ্ন-আত্মবিশ্বাস তাঁকে পৌঁছে দিয়েছে সাফল্যের দারপ্রান্তে। সততা, নিষ্ঠা, পরিশ্রম তাঁর জীবনের গতিপ্রকৃতি পাল্টে দিয়েছে। আর এই পাল্টে দেয়ার মাধ্যমে তিনি স্বপ্ন দেখেন সমাজ ও মানব সেবার চিত্র। জীবনের প্রতিটি মূহুর্তে তিনি সমাজ ও মানব কল্যাণে ভূমিকা রাখতে চান। সমাজ ও মানব কল্যাণে এমন প্রত্যয়ে কাজ করার জন্য দরকার উদার মানসিকতার। তেমনি এক সাদা মনের মানুষ উদিয়মান সমাজসেবক লক্ষীপুরের রামগতির কৃতি সন্তান বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এ কে কাঞ্চন আব্বাস। একান্ত স্বাক্ষাতকারে এ কে কাঞ্চন আব্বাস বলেন, অনেকে শিক্ষকতাকে পেশা হিসেবে বেছে নিয়ে দেশ ও জাতিকে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। অনেকেই চিকিৎসা পেশায় নিয়োজিত হয়ে সত্যিকার মানবসেবা করছেন। আবার কেউ কেউ মানবসেবার নামে এই মহৎ পেশাটিকে টাকা কামানোর হাতিয়ার বানিয়েছেন। অথবা কেউ রাজনীতির মাধ্যমে জনগণের সেবা করছেন। কেউবা জনপ্রতিনিধি হয়ে মানুষের সেবা করছেন। কিন্তু আমি রাজনীতি নয়, শিল্প-কারখানা গড়ে তুলে ব্যবসার মাধ্যমে দেশ ও জনগণের সেবা করতে চাই। দেশ থেকে বেকার সমস্যা দূর করা হলে, মাদক-সন্ত্রাসসহ নানান ধরণের অপরাধমূলক কর্মকান্ড অনেকাংশে কমে যাবে বলে তিনি মনে করেন।
তিনি আব্বাস এ্যাপারেলস গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক। এছাড়াও তরুণ শিল্পপতি এ কে কাঞ্চন আব্বাস ব্যবসার পাশাপাশি বিভিন্ন সেবামূলক কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি গণমাধ্যমের সাথে সম্পৃক্ততার পাশাপাশি রামগতি জেলার সদরসহ বিভিন্ন এলাকার গণমানুষের সুখে-দুঃখে সর্বদা পাশে রয়েছেন। তিনি সুযোগ পেলেই চলে যান নিজ এলাকায় অসহায় নিপীড়িত পাশে। সেখানকার মানুষের সুখ-দুঃখ হাসি কান্নাকে তিনি আপন চিত্তে গ্রহণ করে তাদের সেবা করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও দলীয় কর্মকান্ডসহ একটি অসাম্পদায়িক গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডে অংশ নিচ্ছেন। বর্তমান সরকারের ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে তিনিও দেশের উন্নয়ণের স্বপ্ন দেখেন। তেমনি তার স্বপ্নে ফানুস-দেশে একটি প্লাটিনাম পোশাক কারখানা গড়া।
যার নাম দিয়েছেন “আব্বাস এ্যাপারেল্স” আব্বাস এ্যাপারেল্স লিমিটেড-এর ভবিষ্যৎ পরিকল্পনায় তার ভিশন ২০২২ সালের মধ্যে দেশে একটি প্লাটিনাম পোশাক কারখানা প্রতিষ্ঠিত করা। যেখানে থাকবে সকল ধরণের আধুনিক সুযোগ সুবিধা যেমন-টেক্সটাইল, স্পিনিং মিল, বাসস্থান, চিকিৎসা সেবা, খেলার মাঠ, ব্যাংকিং ব্যবস্থা, বৃদ্ধাশ্রম, স্কুল-কলেজ, মসজিদ মাদ্রাসাসহ সকল শিক্ষাদানের সু-ব্যবস্থা।
Posted ১২:১১ পূর্বাহ্ণ | বৃহস্পতিবার, ১৫ মার্চ ২০১৮
America News Agency (ANA) | Payel